গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বাস ভাড়া নিয়ে বিরোধের জেরে হামলায় প্রাণ হারালেন এক যাত্রী, এক আসামি গ্রেফতার।
গাজীপুর, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, রাত প্রায় ১১টা ৩০ মিনিট: গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে তাকওয়া পরিবহনের ৩৯৩ নম্বর বাসে ওঠা মোঃ ইলিয়াস হায়দার শেখ (৪৫) নামের এক যাত্রী নিচন্তপুর দোকানপাড় এলাকায় পৌঁছালে বাসের কন্টাকটর ও হেলপারদের সঙ্গে ভাড়া নিয়ে তর্ক শুরু হয়। কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে কন্টাকটর মিলন, হেলপার তুফান ও ড্রাইভার আলামিন মিলে ইলিয়াসকে কঠোর মারपीট করে বাস থেকে ফেলে দেয়। গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাঁকে সফিপুর মডার্ন হাসপাতালে নিয়ে যান, সেখানে ডাক্তার নিহত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে নাওজোর হাইওয়ে থানার এ.এস.আই রাসেল দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে এক আসামিকে গ্রেফতার করেন, যদিও কন্টাকটর মিলন ও ড্রাইভার আলামিন এখনো পলাতক আছে বলে পুলিশ জানায়। বাসের মালিক হিসেবে নাম আসে আলমগীর–এর। নিহতের পরিবার ও এলাকাবাসী দাবি করেন, ভাড়া সংক্রান্ত সামান্য বিরোধে এই হত্যাকাণ্ড মেনে নেওয়া যায় না; তারা দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর দাবি জানিয়েছেন। পুলিশ জানায়, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত চলছে এবং দোষীদের আইনের আওতায় আনার অভিযানে কাজ অব্যাহত রয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ১৪ অক্টোবর ২০২৫
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বাস ভাড়া নিয়ে বিরোধের জেরে হামলায় প্রাণ হারালেন এক যাত্রী, এক আসামি গ্রেফতার।
গাজীপুর, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, রাত প্রায় ১১টা ৩০ মিনিট: গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে তাকওয়া পরিবহনের ৩৯৩ নম্বর বাসে ওঠা মোঃ ইলিয়াস হায়দার শেখ (৪৫) নামের এক যাত্রী নিচন্তপুর দোকানপাড় এলাকায় পৌঁছালে বাসের কন্টাকটর ও হেলপারদের সঙ্গে ভাড়া নিয়ে তর্ক শুরু হয়। কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে কন্টাকটর মিলন, হেলপার তুফান ও ড্রাইভার আলামিন মিলে ইলিয়াসকে কঠোর মারपीট করে বাস থেকে ফেলে দেয়। গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাঁকে সফিপুর মডার্ন হাসপাতালে নিয়ে যান, সেখানে ডাক্তার নিহত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে নাওজোর হাইওয়ে থানার এ.এস.আই রাসেল দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে এক আসামিকে গ্রেফতার করেন, যদিও কন্টাকটর মিলন ও ড্রাইভার আলামিন এখনো পলাতক আছে বলে পুলিশ জানায়। বাসের মালিক হিসেবে নাম আসে আলমগীর–এর। নিহতের পরিবার ও এলাকাবাসী দাবি করেন, ভাড়া সংক্রান্ত সামান্য বিরোধে এই হত্যাকাণ্ড মেনে নেওয়া যায় না; তারা দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর দাবি জানিয়েছেন। পুলিশ জানায়, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত চলছে এবং দোষীদের আইনের আওতায় আনার অভিযানে কাজ অব্যাহত রয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন