ধ্রুবকন্ঠ

নোয়াখালী কলেজের অগ্রযাত্রায় অধ্যক্ষ আব্দুল জলিল স্যারের অবদান অনন্য: নোসক শিবির সভাপতি



নোয়াখালী কলেজের অগ্রযাত্রায় অধ্যক্ষ আব্দুল জলিল স্যারের অবদান অনন্য: নোসক শিবির সভাপতি


আজ নোয়াখালী সরকারি কলেজ যে মর্যাদা ও অবস্থানে পৌঁছেছে, তার পেছনে অধ্যক্ষ আব্দুল জলিল স্যারের অবদান অনস্বীকার্য বলে মন্তব্য করেছেন নোসক ছাত্রশিবিরের সভাপতি নাজিম মাহমুদ শুভ। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এমন মন্তব্য করেন তিনি। 


উক্ত ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেন, নোয়াখালী সরকারি কলেজের যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৬৩ সালের ১ মার্চ। প্রতিষ্ঠার পর থেকে কলেজের উন্নয়ন ও অগ্রগতির পেছনে যে মহান ব্যক্তির নিরলস প্রচেষ্টা সবচেয়ে বেশি ছিল, তিনি হলেন মরহুম অধ্যক্ষ আব্দুল জলিল স্যার। তাঁর দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বের হাত ধরেই কলেজের নতুন ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠিত হয়, ১৯৯১ সালে চালু হয় অনার্স কোর্স এবং ১৯৯৫ সালে মাস্টার্স কোর্স।


আজ নোয়াখালী সরকারি কলেজ যে মর্যাদা ও অবস্থানে পৌঁছেছে, তার পেছনে অধ্যক্ষ আব্দুল জলিল স্যারের অবদান অনস্বীকার্য। 


এসময় নোয়াখালী সরকারি কলেজ ছাত্রশিবিরের সভাপতি কলেজ প্রশাসনের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে আরো লিখেন, গতকাল, ১৯ সেপ্টেম্বর, তাঁর ২৪তম মৃত্যুবার্ষিকী অতিক্রান্ত হলো। কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হলো—কলেজ প্রশাসন আজ যেন সেই গৌরবময় ইতিহাসে বিস্মৃত হয়েছে। এমনকি তাঁর মৃত্যুবার্ষিকীতেও কোনো শ্রদ্ধা নিবেদন বা শোক প্রকাশ দেখা গেল না।


একজন শিক্ষানুরাগী, অকৃত্রিম সংগঠক ও আলোকবর্তিকা মানুষকে ভুলে যাওয়া শুধু ইতিহাসকেই অস্বীকার করা নয়, বরং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বঞ্চিত করার শামিল। মরহুম অধ্যক্ষ আব্দুল জলিল স্যার চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন তাঁর কর্মে, অবদানে এবং শিক্ষার্থীদের হৃদয়ে।

আপনার মতামত লিখুন

ধ্রুবকন্ঠ

বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫


নোয়াখালী কলেজের অগ্রযাত্রায় অধ্যক্ষ আব্দুল জলিল স্যারের অবদান অনন্য: নোসক শিবির সভাপতি

প্রকাশের তারিখ : ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫

featured Image


আজ নোয়াখালী সরকারি কলেজ যে মর্যাদা ও অবস্থানে পৌঁছেছে, তার পেছনে অধ্যক্ষ আব্দুল জলিল স্যারের অবদান অনস্বীকার্য বলে মন্তব্য করেছেন নোসক ছাত্রশিবিরের সভাপতি নাজিম মাহমুদ শুভ। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এমন মন্তব্য করেন তিনি। 


উক্ত ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেন, নোয়াখালী সরকারি কলেজের যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৬৩ সালের ১ মার্চ। প্রতিষ্ঠার পর থেকে কলেজের উন্নয়ন ও অগ্রগতির পেছনে যে মহান ব্যক্তির নিরলস প্রচেষ্টা সবচেয়ে বেশি ছিল, তিনি হলেন মরহুম অধ্যক্ষ আব্দুল জলিল স্যার। তাঁর দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বের হাত ধরেই কলেজের নতুন ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠিত হয়, ১৯৯১ সালে চালু হয় অনার্স কোর্স এবং ১৯৯৫ সালে মাস্টার্স কোর্স।


আজ নোয়াখালী সরকারি কলেজ যে মর্যাদা ও অবস্থানে পৌঁছেছে, তার পেছনে অধ্যক্ষ আব্দুল জলিল স্যারের অবদান অনস্বীকার্য। 


এসময় নোয়াখালী সরকারি কলেজ ছাত্রশিবিরের সভাপতি কলেজ প্রশাসনের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে আরো লিখেন, গতকাল, ১৯ সেপ্টেম্বর, তাঁর ২৪তম মৃত্যুবার্ষিকী অতিক্রান্ত হলো। কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হলো—কলেজ প্রশাসন আজ যেন সেই গৌরবময় ইতিহাসে বিস্মৃত হয়েছে। এমনকি তাঁর মৃত্যুবার্ষিকীতেও কোনো শ্রদ্ধা নিবেদন বা শোক প্রকাশ দেখা গেল না।


একজন শিক্ষানুরাগী, অকৃত্রিম সংগঠক ও আলোকবর্তিকা মানুষকে ভুলে যাওয়া শুধু ইতিহাসকেই অস্বীকার করা নয়, বরং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বঞ্চিত করার শামিল। মরহুম অধ্যক্ষ আব্দুল জলিল স্যার চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন তাঁর কর্মে, অবদানে এবং শিক্ষার্থীদের হৃদয়ে।


ধ্রুবকন্ঠ

“তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম”

কপিরাইট © ২০২৫ ধ্রুবকন্ঠ । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত